বরিশাল বাংলাদেশ

বরগুনায় নজরুল রাহিমার পরিবার নিঃস্ব,পালিয়ে বেড়ায় লোন নিয়ে

20231204 115210 scaled
print news

ইবরাহীম সোহেল, বরগুনা: বরগুনায় আপন বোনের কবলে পরে নিঃস্ব প্রায় রাহিমা নজরুলের পরিবার। ভুক্তভোগী রাহিমা বেগম তালতলী উপজেলার অঙ্কুজান পাড়ার মৃত্যু আমজেদ হাওলাদারের মেয়ে। সোমবার (৪ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১২ টার দিকে বরগুনা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এমন অভিযোগ তুলে ধরেন রাহিমা বেগম নামের এক ভুক্তভোগী গৃহবধূ ও তার স্বামী।ভুক্তভোগী রাহিমা বেগম বলেন, আমি আমার স্বামী নজরুল ইসলাম ও দুই সন্তান নিয়ে ঢাকায় অনেক সুখে শান্তিতেই বসবাস করে আসছিলাম। আমার স্বামী নজরুল ইসলাম ঢাকায় ২ টি মেশিনারি পার্সের দোকানের মালিক ছিলো। আমাদের পারিবারিক কিছু জমি জমা সংক্রান্ত ঝামেলা থাকার কারনে আমার বড় বোন আকলিমা আমার কাছে কিছু টাকার কথা বলে এবং আমি তাকে টাকা দিয়ে দেই। তবে আমার আপন বোন আকলিমা  সোহরাফ এবং জহিরের প্রতারণার কবলে পরে পর্যায়ক্রমে তাদেরকে প্রায় ২৫ লক্ষা টাকা দিয়ে থাকি। পাশাপাশি আমার আর এক বোন মোর্শেদা ও ভাই আবু হানিফের নিকট থেকেও আরও ৫০ লাখ টাকা নিয়েছেন তারা, এখন আমাদের তিনটি পরিবার নিঃস্ব প্রায়। আমি কোন উপায় না পেয়ে বরগুনা চীপ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করি, আশা করি আদালতের মাধ্যমে আমি সুষ্ঠু বিচার পাব।এবিষয়ে ভুক্তভোগী রাহিমা বেগমের স্বামী নজরুল ইসলাম বলেন, আমি ঢাকার শহরের বাড্ডা এলাকায় দুইটা মেশিনারি পার্সের দোকান দিতাম, আমার দুটি ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠানই বিক্রি করে দিয়েছি এখন আমার মাথা গোজার ঠাইটুকও নাই। পাশাপাশি আমি বিভিন্ন এনজিও থেকে অনেক লোন নিয়েছি এখন এনজিওর টাকা না দিতে পেরে আমার পালিয়ে বেড়াতে হয়। তিনি আরও বলেন, আদালতে আমরা মামল করেছি আমরা আদালতের কাছ থেকে সঠিক বিচার পাব বলে আশা রাখি ।

 

* সর্বশেষ  গুরুত্বপূর্ণ  সব  সংবাদ, ছবি ,অনুসন্ধানী প্রতিবেদন লেখা পেতে আমাদের  ফেসবুক পেইজে  লাইক  দিয়ে  অ্যাকটিভ  থাকুন।  ভিজিট করুন : http://www.etihad.news

* অনলাইন  নিউজ পোর্টাল  ইত্তেহাদ নিউজে  লিখতে  পারেন  আপনিও লেখার বিষয়  ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি প্রকৃতি আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন  [email protected] ঠিকানায়
সংবাদটি শেয়ার করুন....
ইত্তেহাদ ডেস্ক :

ইত্তেহাদ ডেস্ক :

About Author

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *