মামুনুর রশীদ নোমানী,বরিশাল অফিস : মাহমুদুল হক খান মামুন।খান মামুন নামেই পরিচিত।বরিশাল সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী।দীর্ঘ ৪৪ বছর সাধারন মানুষের জন্য রাজনীতি করেছেন।তিনি কোন মৌসুমী প্রার্থী নন।সকলের পরিচিত একটি মুখ।তিনি কোন ব্যবসায়ী ব্যক্তি বা কোন দখলদার ব্যক্তি নন।কোন প্রতিষ্ঠানকে দখল করেন নি কারো বিরুদ্ধে মামলা করেন নি। তিনি উড়ে এসে জুড়ে বসা কোন প্রার্থী নন। তিনি কখনো জনপ্রতিনিধির চেয়ার বা রাষ্ট্রীয় কোন চেয়ারে ছিলেন না। তিনি সাধারন মানুষের জন্য আড়ালে আবডালে কাজ করে যাচ্ছেন। সাধারন মানুষ ও ভোটারদের আগ্রহের কারনেই বরিশাল সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্ধিতা করছেন।সাধারনদের ভালোবাসার প্রার্থী।জনপ্রিয়তাই তাকে এগিয়ে নিয়ে গেছে।খান মামুনের জনপ্রিয়তার কারনে তার দোষ খোজার জন্য একটি গ্রুপ খুভ সোচ্চার কোন দোষ না পেয়ে তারা বলে বেড়ায় খান মামুন মোবাইল কল রিসিভ করেন না।এই একটি দোষ দুরবীন দিয়ে খুজে বের করেছে।খান মামুন কল রিসিভ না করে কলদাতার বাসায় হাজির হয় এমন নজির রয়েছে অসংখ্য।সাধারন মানুষের সুখে দুঃখে খান মামুনই এগিয়ে আসে,তা বার বার প্রমানিত।তিনি হঠাৎ এসে প্রার্থী হয়নি। সাধারন মানুষের সাথে সম্পুক্ততাই প্রার্থী করেছে সাধারন মানুষই।খান মামুন কোন কালো টাকার মালিক নন।সরকারি সম্পদ বা কারো কোন সম্পদ দখল করে নাই। বরিশালে তার কোন ব্যবসায়ীক দোকান বা ব্যবসা নাই।চেয়ারম্যান হলে চেয়ারের ক্ষমতা দেখিয়ে ব্যবসা বড় করবে এমনটা নয়।ভোটাররা খুবই সচেতন। প্রলোভন বা মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোটারদের মন গলানো সহজ নয়।ভোটাররা জেনে গেছে কার কি পরিকল্পনা।
নেতাকর্মীদের পাশাপাশি মাহমদুল হক খান মামুনের পক্ষে প্রচারনায় নেমেছেন সদর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের সাধারন মানুষ। স্ব-প্রনোদিত হয়ে তারা খান মামুনের আনারস প্রতীকের পক্ষে এককভাবে প্রচারনা করছেন। তারা খান মামুনের বিভিন্ন ইতিবাচক কার্মক্রম তুলে ধরে সবাইকে তাকে ভোট দিতে অনুরোধ করছেন। বিগত দিনগুলোতে খান মামুন কি কি কর্মকান্ড করেছেন এবং তিনি নির্বাচিত হলে সদর উপজেলা ও উপজেলার মানুষের জন্য কি করবেন তাও জানান দিচ্ছেন। প্রতীক পাওয়ার পর পরই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এসব প্রচারনা শুরু হয়েছে। যা ইতিমধ্যে সকলের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। জাগুয়া ইউনিয়নের এক বাসিন্দা খান মামুনের পক্ষে প্রচারনা করে বলেন, অন্য কোন ইউনিয়নের কথা জানিনা আমার ইউনিয়নের বাসিন্দারা যে যখন মামুন ভাইয়ের কাছে গেছে কাউকেই তিনি খালি হাতে ফেরাননি। আমার বিশ^াস মামুন ভাই জাগুয়া ইউনিয়ন থেকে বিপুল ভোটে বিজয়ী হবেন। তিনি বিজয়ী হলে আমাদের এলাকার উন্নয়ন হবে।
অপর এক ভোটার বলেন, মামুন ভাই তার জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত গরীব দুঃখী মানুষের পাশে কাটিয়েছেন। তিনি বরিশালের মসজিদ-মাদ্রাসায় দান করেছেন, এখনো করছেন। তাকে বিজয়ী করা ভোটারদের নৈতিক দায়িত্বের মধ্যে পড়ে।
আবদুল হালিম নামে এক ভোটার বলেন, মামুন ভাইকে আমরা ৩০ বছর ধরে চিনি ও জানি। তিনি সুবিধাবাদী নন ও অতিথি পাখিও নন। সারাজীবন রাজনীতি করে তিনি শুধু বরিশালবাসীকে দিয়েই গেছেন, কিছু পাননি। এখনও তিনি পাওয়ার আশা করেন না। শুধু জন প্রতিনিধি হয়ে মানুষকে সেবা করতে চান। তাকে এই সুযোগ আমাদের দেওয়া উচিত। এভাবে আরো বেশ কয়েকজন মানুষ (ভোটার) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খান মামুনের পক্ষে প্রচারনা করেছেন। তারা বলেন, নৈতিক দায়িত্ববোধ থেকেই আমরা এই প্রচারনা করছি। কারন মামুন ভাই নির্বাচিত হলে গোটা উপজেলাবাসীর ভাগ্যের উন্নয়ন ঘটবে।
সাধারন মানুষের প্রচারনার বিষয়ে জানতে চাইলে সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী মাহমুদুল হক খান মামুন বলেন, সাধারন মানুষের ভালবাসা পেয়ে আমি ধন্য। মানুষ আমাকে কতটা ভালবাসে তা ভোটের মাঠে নেমে বুঝতে পেরেছি। দলীয় নেতাকর্মী ছাড়াও সাধারন মানুষ যে যার অবস্থান থেকে আমার জন্য প্রচারনা করছেন। এটাই ভালবাসা। আমি নির্বাচিত হলে মানুষের এই ভালবাসার প্রতিদান দেব।
* সর্বশেষ গুরুত্বপূর্ণ সব সংবাদ, ছবি ,অনুসন্ধানী প্রতিবেদন ও লেখা পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে অ্যাকটিভ থাকুন। ভিজিট করুন : http://www.etihad.news
* অনলাইন নিউজ পোর্টাল ইত্তেহাদ নিউজে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায়
ইত্তেহাদ নিউজ, এয়ার পোর্ট রোড, আবুধাবী ,সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইমেইল: [email protected], web:www.etihad.news
এম এম রহমান, প্রধান সম্পাদক, ইত্তেহাদ নিউজ, এয়ার পোর্ট রোড, আবুধাবী, সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে প্রকাশিত ও প্রচারিত