ইত্তেহাদ স্পেশাল নির্বাচিত সংবাদ

বরিশাল হাউজিং এস্টেটের কর্মকর্তা রফিকুল ইসলামের দুর্নীতি ও জ্ঞাত আয়বহির্ভুত সম্পদের অনুসন্ধান করবে দুদক

বরিশাল হাউজিং এস্টেটের কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম
print news

মামুনুর রশীদ নোমানী,বরিশাল : বরিশাল হাউজিং এস্টেটের প্রশাসনিক কর্মকর্তা রফিকুল ইসলামের সম্পদের পাহাড় শীর্ষক শিরোনামের অভিযোগ আমলে নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন । দুদক রফিকুল ইসলামের সম্পদ ও জ্ঞাত আয়বহির্ভৃত সম্পদের অনুসন্ধান করবে। দুদকে অভিযোগের প্রেক্ষিতে ১৩ অক্টোবর দুদক কমিশনার,দুদক মহাপরিচালক,দুদক বরিশাল বিভাগীয় পরিচালকের উপস্থিতিতে রফিকুল ইসলামের দুর্নীতি ও জ্ঞাত আয়বহির্ভৃত সম্পদের অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

দুর্নীতি দমন কমিশনের সমন্বিত জেলা কার্যালয় পিরোজপুর আয়োজিত ঝালকাঠি জেলা শিল্প কলা একাডেমি মিলনায়তনে দুদকের গণশুনানিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দুদকের কমিশনার (তদন্ত) মিঞা মুহাম্মদ আলি আকবার আজিজী,বিশেষ অতিথি হিসেবে দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন,ঝালকাঠির জেলা প্রশাসক আশরাফুর রহমান,ঝালকাঠির পুলিশ সুপার উজ্জল কুমার রায় এবং দুদকের বিভাগীয় কার্যালয় বরিশালের পরিচালক মো. মোজাহার আলী সরদার ।

রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে যত অভিযোগ :

জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের বরিশাল উপ-বিভাগের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোঃ রফিকুল ইসলাম একই কর্মস্থলে ১৫ বছর।ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের ক্ষমতার প্রভাবে বরিশাল হাউজিং এস্টেট রুপাতলীতে স্বজনদের নামে নিয়েছেন ৩ টি প্লট। বরিশাল,পিরোজপুর ও নলছিটি হাউজিং এস্টেটে প্লট বানিজ্য করে গড়েছেন সম্পদের পাহাড়।

মোঃ রফিকুল ইসলাম দীর্ঘদিন যাবৎ প্রশাসনিক কর্মকর্তার পাশাপাশি বরিশাল উপ-বিভাগের উপ সহকারী প্রকৌশলীর দ্বায়িত্বে ছিলেন।দু’হাতে কামিয়েছেন লাখ লাখ টাকা।

জাতীয় গৃহায়ন নীতিমালা ও বরাদ্দ প্রাপ্তীর নীতিমালা লঙনের শত অভিযোগ থাকলেও ঘুসের বিনিময়ে বৈধতা দিচ্ছেন মোঃ রফিকুল ইসলাম। জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের বিধি বিধান ও নিয়ম নীতি উপেক্ষা করে রুপাতলী হাউজিং এস্টেটের অভ্যান্তরে গড়ে উঠেছে অবৈধভাবে বানিজ্যিক প্রতিষ্ঠান।রফিকুল ইসলামের সহযোগীতায় খেলার মাঠ দখলসহ অবৈধ স্থাপনা রয়েছে অসংখ্য।মাসিক মাসোয়ারা পান তিনি এসব অবৈধ স্থাপনা থেকে।

বরিশালে ১৫ বছর :
জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ খুলনা বিভাগের অধীনে বরিশাল উপ বিভাগে মোঃ রফিকুল ইসলাম ১৫ বছর প্রশাসনিক কর্মকর্তা হিসেবে রয়েছেন।এছাড়া তিনি উপ-সহকারী প্রকৌশলীর দ্বায়িত্বও পালন করেছেন বহু বছর।বরিশাল অঞ্চলে কর্মকালীন সময় ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের দোসর হিসেবে তৎকালীন ক্ষমতাসীন লোকজনকে সুযোগ সুবিধা দিয়ে হয়ে উঠেছেন ধন কুবের। বিষেশ করে পিরোজপুর হাউজিং ও সর্বশেষ নলছিটি হউজিং প্রকল্প থেকে তিনি কোটি টাকার মালিকানা অর্জন করছেন। তার ভাই, বোন ও বোনের ভামাইয়ের নামে নিয়েছেন একাধিক প্লট যেখানে রয়েছে বিলাসবহুল বাড়ি। তিনি তার বড় ভাইয়ের মাধ্যমে ঘুষ লেনদেন করে থাকেন। রুপাতলী হাউজিংয়ে প্লট সংক্রান্ত যেকোনো কাজের জন্য তাকে ঘুস দিতে হয়।

রুপাতলী হাউজিং এস্টেটে গরুর হাট

তিনি ঘুসের বিনিময়ে নামজারী, বা স্থাপনার অনুমোদনের জন্য মোটা অংকের ঘুস নেন বলে অভিযোগ রয়েছে।রফিকুল ইসলাম লোকচক্ষুর অন্তরালে থাকার জন্য নিজের ভাই এবং বোনের জামাই ও বোনের নামেই একাধিক প্লট নিয়ে স্থাপনা করেছেন। তার নামে বেনামে ঢাকায় একাধিক প্লট, ফ্লাট, বাড়ি রয়েছে। পটুয়াখালী সদরে তার বাড়ি এবং বাউফলে শত শত একর জমি রয়েছে। বরিশালের রুপাতলী হাউজিংয়ে খেলার মাঠ দখল,হাউজিং এর মধ্যে দোকান উঠিয়ে নিয়মিত চাঁদা আদায়ের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগ সরকারের সময়ে রফিকের সহযোগীতায় রুপাতলী হাউজিং এস্টেটে গরুর হাট স্থাপন করা হয়েছে।

 রূপাতলী হাউজিং এস্টেটে বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণের হিড়িক:

সরকারের সকল নিয়মকানুনকে বৃদ্ধাঙ্গুলিকে দেখিয়ে আইন বর্হিভূতভাবে বরিশাল নগরীর রূপাতলী হাউজিং এলাকায় একের পর এক গড়ে উঠেছে অবৈধ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান। এতে করে ব্যাহত হচ্ছে পরিবেশ, রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। অপরদিকে মাসিক মাসোহারার বিনিময়ে অবৈধ কর্মকান্ড-কে বৈধতা দিচ্ছে প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোঃ রফিকুল ইসলাম । সূত্রমতে, সরকার জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে ৪৭০টি আবাসিক প্লট নিয়ে বিসিসির ২৪নং ওয়ার্ডে গড়ে তোলা হয় ‘রূপাতলী হাউজিং এস্টেট’। বরাদ্দ প্রাপ্তির নীতিমালা অনুযায়ী কোন গ্রাহক তাদের নির্মিত স্থাপনায় কোন ধরনের বাণিজ্যিক স্থাপনা কিংবা প্রতিষ্ঠান নির্মাণ করতে পারবেন না। বিষয়টি মনিটরিংয়ের জন্য জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের একজন উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলীর নেতৃত্বে একটি দফতর কাজ করলেও তারা এখন ঠুটো জগন্নাথ হয়ে বসে আছেন। ‘রূপাতলী হাউজিং এস্টেট’ এ বর্তমানে অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে কাঁচা বাজার, বেসরকারী স্কুল ও কলেজ, মাদ্রাসা, কিন্ডার গার্ডেন, এনজিও, হাসপাতাল, আবাসিক হোটেল, ফার্নিচারের শো-রুম, বিউটি পার্লার, ফ্যাশন হাউজ, ইলেকট্রিক শপ, হার্ডওয়ার, স্যানিটারি, খাবার হোটেল, স্টুডিও, কম্পিউটার শো-রুম, ফোন-ফ্যাক্স, মোবাইল শো-রুম, গার্মেন্টস শো-রুম, জুতার শো-রুম, ওয়াল্টন শো-রুম, অটোমোবাইল মেশিনারি শো-রুম, স্টেশনারি, মুদি দোকানসহ কয়েক শ’ অবৈধ বাণিজ্যিক স্থাপনা।  আর এগুলো বরাদ্দ দিয়ে মালিকপক্ষ জামানত হিসেবে আদায় করছে কোটি কোটি টাকা যা সম্পূর্ণ আইন বর্হিভূত। আর এ সকল বাণিজ্যিক স্থাপনায় ব্যবহৃত বিদ্যুত বিল পরিশোধ করছেন আবাসিক হিসেবে।  এছাড়া হাউজিংয়ের অভ্যন্তরে স্থানীয় একটি প্রভাবশালী চক্র সড়কের দুই পার্শে¦ গড়ে তুলেছেন ছোট ছোট টং ঘর। যা থেকে প্রতিদিন নিদিষ্ট হারে টাকা উত্তোলন করা হচ্ছে। আর এসব প্রতিষ্ঠানগুলোতে বিদ্যুত সংযোগের মাধ্যমে বাণিজ্যিককে আবাসিক বিলে রূপান্তরিত করে দুই একটি প্রতিষ্ঠান ছাড়া বাকি প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে মাসিক তিন থেকে পাঁচ শ’ টাকা করে উৎকোচ আদায় করার অভিযোগ রয়েছে বিদ্যুত বিতরণ বিভাগের দায়িত্বরত লাইন সাহায্যকারীর বিরুদ্ধে। রূপাতলী হাউজিং এস্টেট এ অবস্থিত একটি মার্কেটের মালিক বলেন, আমি টাকা দিয়ে জমি ক্রয় করে মার্কেট করেছি। আইন অনুযায়ী আপনি এখানে মার্কেট করতে পারেন কিনা প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি দ্বিতীয় পার্টি। আমার জন্য ওই আইন প্রযোজ্য নয়। এ বিষয়ে বিদ্যুত বিতরণকারী প্রতিষ্ঠান ওজোপাডিকোর নিবার্হী প্রকৌশলী বলেন, রূপাতলী হাউজিং এস্টেটে বাণিজ্যিক সংযোগ দেয়ার কোন সুযোগ নেই। যারা অবৈধভাবে আবাসিক মিটারের মাধ্যমে বাণিজ্যিক সংযোগ ব্যবহার করছে সুনিদিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। রূপাতলী হাউজিং এস্টেট কল্যাণ সমিতির এক সদস্য বলেন, এখানে বসবাসকারী কোন ব্যক্তি কোন ধরনের বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবেন না। তার পরেও প্রভাবশালী ব্যক্তিরা আইন ও বিধি বিধান অমান্য করে একের পর এক বাণিজ্যিক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ১৯৮০ সালে হাউজিং এলাকায় ৪৫ একর জমিতে ৪৭১টি প্লট বরাদ্দকালে হাউজিংয়ের বাসিন্দাদের জন্য ১২তলা মার্কেট নির্মাণের জন্য একপাশে জমি বরাদ্দ রেখে প্লান করা হয়।

মোঃ রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে সুষ্ঠু তদন্ত করলেই বেরিয়ে আসবে থলের বিড়াল।দ্রুত তাকে অপসারনের দাবী জানিয়েছেন রুপাতলী হাউজিং এস্টেটের সাধারন প্লট মালিক ও ভুক্তভুগীরা।

২০ লাখ টাকা ঘুস না দেয়ায় টেন্ডার বাতিল :

জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের খুলনা বিভাগের অধীনে বরিশাল উপ বিভাগের জন্য রুপাতলী হাউজিং এস্টেটে চার তলা ফাউন্ডেশন এবং দু’তলা অফিস ভবন নির্মান ও অভ্যান্তরীন স্যানিটারি ও বৈদ্যুতিক কাজের দরপত্র আহবান করা হয় ২০২২ সালের ১৭ আগষ্ট।
একই বছরের ১৪ সেপ্টেম্বর দরপত্রে সর্ব নিম্ম দরদাতা হিসেবে বিবেচিত হয় কাজী হোল্ডিং।দ্বিতীয় দরদাতা হোন সাংহাই জিয়ারুই মেটালোজিক্যাল এন্ড হেভী ম্যাশিনারী বিডি লিমিটেড। তৃতীয় দরদাতা হলেন এস এ ট্রেডিং করপোরেশন।
সর্ব নিম্ম দরদাতা হিসেবে কোটেশন দর প্রদান করেন দুই কোটি তেত্রিশ লাখ ৯৭ হাজার এক শত ৪৪ টাকা।অফিসিয়াল কস্ট ইস্টিমেট ছিল দুই কোটি ৩৩ লাখ ১২ হাজার দুই শত ছত্রিশ টাকা। পে অর্ডারসহ সকল বিধি বিধান মেনে দরপত্রে অংশ নিয়ে কাজী হোল্ডিং সর্ব নিম্ম দরদাতা হলেও কার্যাদেশ প্রদান করা হয়নি। সুত্র জানায় কাজী হোল্ডিং দরপত্রে সর্ব নিম্ম দরদাতা হিসেবে উত্তীর্ন হলেও আটকে যায় কার্যাদেশ।কারন কাজটি থেকে বিশ লাখ টাকা ঘুস দাবী করেছিলেন জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের বরিশাল উপ-বিভাগের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোঃ রফিকুল ইসলাম।

এ ব্যাপারে কাজী হোল্ডিং এর প্রতিনিধি  জানান,মোঃ রফিকুল ইসলাম একজন দুর্নীতিবাজ ও ঘুসখোর লোক।রফিকের দাবীকৃত বিশ লাখ টাকা ঘুস না দেয়ায় কার্যাদেশ প্রদান করেন নি তিনি।

ভুয়া বিল ভাউচারের মাধ্যমে অর্থ  আত্মসাৎ:

এছাড়া মোঃ রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে অন্যের নামে তিনি পুকুরে মাছ চাষ করে আয় করছেন বিধি বহির্ভূত ভাবে। রুপাতলী হাউজিং এস্টেটের জমিতে নার্সারী ও দোকান ভাড়া দিয়ে ভাড়া আদায় এবং বিভিন্ন নামে ড্রেন নির্মান,বাউন্ডারি দেয়াল নির্মান,গ্যারজ নির্মানের কার্যাদেশ দেখিয়ে নিজেই এসব নির্মান কাজে জড়িত ছিলেন।করেছেন সরকারি অর্থ আত্মসাৎ। এ দিকে ২০২৪ -২০২৫ অর্থ বছরে এক টাকার কাজ ও পণ্য ক্রয় না করেও ভুয়া বিল ভাউচারের মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেছেন।

স্বজনদের নামে  ৩ টি প্লট:

মোঃ রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন। তার আপন ভাই আনোয়ারের মাধ্যমে ঘুসের টাকা লেনদেন করেন।সেপ্টেম্বর মাসেই এক দিনে আনোয়ারের ব্যাংক একাউন্টসে ৬০ লাখ টাকা জমা হয়েছে।বছরফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের ক্ষমতার প্রভাবে বরিশাল হাউজিং এস্টেট রুপাতলীতে স্বজনদের নামে নিয়েছেন ৩ টি প্লট। বরিশাল,পিরোজপুর ও নলছিটি হাউজিং এস্টেটে প্লট বানিজ্য করে গড়েছেন সম্পদের পাহাড়।

উল্লেখ্য, দুদকের এ গনশুনানীতে২৯টি সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, বেসরকারি দপ্তরের বিরুদ্ধে ৯৫টি অভিযোগ জমা পড়ে। এর মধ্যে দুদকের তফসিলভুক্ত ৭৪টি অভিযোগের শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে ৪টি অভিযোগের বিষয়ে দুদকে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত হয়। ৪ জন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা এবং ১ জন কর্মকর্তাকে বদলীর ব্যবস্থা গ্রহণে সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে নির্দেশ দেয়া হয়। বাকী অভিযোগগুলোর তাৎক্ষণিক সমাধান দেয়া হয়।

 

সর্বশেষ  গুরুত্বপূর্ণ  সব  সংবাদ, ছবি ,অনুসন্ধানী প্রতিবেদন ও লেখা পেতে আমাদের  ফেসবুক পেইজে  লাইক  দিয়ে  অ্যাকটিভ  থাকুন।  ভিজিট করুন : http://www.etihad.news

অনলাইন  নিউজ পোর্টাল  ইত্তেহাদ নিউজে  লিখতে  পারেন  আপনিও। লেখার বিষয়  ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন  [email protected] ঠিকানায় ।

সংবাদটি শেয়ার করুন....
ইত্তেহাদ নিউজ ডেস্ক :

ইত্তেহাদ নিউজ ডেস্ক :

About Author

etihad news is one of the famous Bangla news portals published from Abudhabi-UAE. It has begun with a commitment to fearless, investigative, informative, and independent journalism. This online portal has started to provide real-time news updates with maximum use of Smart Technology.