মতামত

সড়ক পরিবহন আইন: শাস্তির শিথিলতা বাড়াচ্ছে শঙ্কা

Untitled 4
print news

তানিয়া আক্তার:

প্রতিদিনই সড়কে ঝরছে প্রাণ। তবুও শাস্তি কমিয়ে এবং জামিনের সুযোগ বাড়িয়ে বহুল আলোচিত ‘সড়ক পরিবহন (সংশোধন) আইন, ২০২৪’-এর খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। নতুন আইনের খসড়ায় অন্তত ১২টি ধারায় শাস্তি কমানো হয়েছে। পাশাপাশি তিনটি অজামিনযোগ্য ধারা থেকে দুটি ধারাই জামিনযোগ্য করা হয়েছে। ফলে একমাত্র প্রাণহানি ছাড়া সড়কের যেকোনো অপরাধে জামিন পাবে চালক। তাই শিক্ষার্থীদের নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের মুখে করা সড়ক পরিবহন আইন কতটা জনবান্ধব হবে সেটা নিয়ে দেখা দিয়েছে সংশয়। এছাড়া চালকের আরও বেপরোয়া হওয়ার শঙ্কা জাগাচ্ছে বলে মনে করছেন পরিবহন বিশেষজ্ঞরা।

সড়কে দুর্ঘটনারোধে ২০১০ সালে সড়ক আইনের কার্যক্রম শুরু হয়। কিন্তু দফায় দফায় খসড়া প্রণয়ন হতে হতে গড়াতে থাকে সময়। দীর্ঘ আট বছর পর ২০১৮ সালে রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের সামনের বিমানবন্দর সড়কে বাসচাপায় শহীদ রমিজ উদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট স্কুল অ্যান্ড কলেজের দুই শিক্ষার্থী নিহত হয়। রাজপথে নেমে আসে সহপাঠীরা। নিরাপদ সড়কের দাবিতে ঢাকাসহ সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে এই ছাত্র আন্দোলন। পুনরায় সড়ক আইন নজরে আসে সবার। ফলে একই বছর একটি আইন পাস হয় সংসদে। কিন্তু কঠোর শাস্তির বিধানসংবলিত আইনটি পাস হলেও কার্যকর করতেই এক বছরের বেশি সময় পার করে সরকার। এরপরও আইনটি প্রয়োগে বাদ সাধে। পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের ধর্মঘটের মুখে তখন থেকেই শুরু হয় সংশোধন। সবচেয়ে কঠিন ধারাগুলো শিথিলের সুপারিশ করে। সড়ক আইনের সবচেয়ে কঠোর ধারা হচ্ছে ৮৪, ৯৮ ও ১০৫। কারণ এগুলো অজামিনযোগ্য অপরাধ। সবশেষ চালক-মালিকদের স্বার্থ রক্ষা করে ‘সড়ক পরিবহন (সংশোধন) আইন, ২০২৪’-এর খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। ফলে দুটি ধারাই জামিনযোগ্য করা হয়েছে। একমাত্র ১০৫ ধারা এখনকার মতো অজামিনযোগ্য থাকছে।

দেশে সুশৃঙ্খল পরিবহন ব্যবস্থা দরকার। এজন্য আইনের প্রয়োগের দিকে মনোযোগী হয়ে শাস্তির মাধ্যমে এটাকে আরও কার্যকর করে তোলা প্রয়োজন জানিয়ে যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. এম শামসুল হক  বলেন, ‘আইন প্রয়োগে আমরা বরাবরই দুর্বল। ২০১০ সালে যে আইনের প্রস্তাব করা হয়েছিল এর পরিবর্তন ও পরিমার্জন করে এর ধার কমিয়ে দেওয়া হলো। অথচ আমাদের দরকার ছিল আইনের প্রয়োগের দিকে মনোযোগী হওয়া। পাশাপাশি শাস্তির মাধ্যমে এটাকে আরও দৃষ্টান্তমূলক করে তোলা। সেক্ষেত্রে সবশেষ সড়ক পরিবহন আইনটির এত কাঁটাছেঁড়া হওয়ায় এর উদ্দেশ্য ব্যাহত হয়েছে। এখন আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করে ধারালো আইন দিয়ে সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে টেকসইভাবে।

জরিমানার পরিমাণ অপরাধীর সাধ্যের নাগালে থাকলে সড়কে শৃঙ্খলা ফিরবে না বলে মনে করেন নিরাপদ সড়কের দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে সোচ্চার থাকা চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন।

এ বিষয়ে নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ‘সড়ক দুর্ঘটনা বাড়ছেই। সড়ক দুর্ঘটনা কমাতে হলে আইনের প্রতি কঠোর হতে হবে। কিন্তু পরিবহন সেক্টর থেকে বরাবরই বলা হয় জরিমানা কমিয়ে দিতে। তাদের কাছে সড়ক আইন যেন নিত্যপণ্যের মতো অর্থাৎ দাম যদি কমিয়ে দেয় তাহলে সে যেন কিনে খেতে পারে। আইনের জরিমানা তো চাল-ডালের মতো নিত্যপণ্য নয় যে দাম কমলে কিনে নেব। আইন যদি কঠোর থাকে এবং জরিমানা বেশি থাকে তাহলে অপরাধীর মাথায় কাজ করবে যে অন্যায় করলে সারাদিনের পারিশ্রমিক দিয়ে দিতে হবে। ফলে জেনে বুঝে সে অন্যায় করবে না। এই বিষয়গুলো সরকারকে বুঝাতে পারছি না।’

‘সড়ক পরিবহন (সংশোধন) আইন, ২০২৪’-এর খসড়ার নীতিগত অনুমোদন হতাশ করেছে উল্লেখ করে যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী  বলেন, ‘এটা আমাদের হতাশ করেছে। আমরা একটা নতুন আইন চেয়েছিলাম। কারণ বিদ্যমান পরিস্থিতি থেকে কাঙিক্ষত পরিবর্তনই জনপ্রত্যাশা ছিল । আইন প্রয়োগ করে সুশৃঙ্খল পরিবহন ব্যবস্থা তৈরি করার যে উদ্দেশ্য ছিল তা পূর্বেই নমনীয় করা হয়েছে। পরে রমিজউদ্দিনের ঘটনাটি না ঘটলে হয়তো এই আইনের অনুমোদনও হতো না। যাহোক সেটি অনুমোদন হয়েছে। এটি বেশ আশা জাগানীয়া ছিল। কিন্তু তা বাস্তবায়ন করতে গিয়ে দেখা গেল কিছু বাদ দেওয়া হলো। তখন থেকেই বোঝা যাচ্ছিলো এই আইন দিয়ে দীর্ঘমেয়াদি কোনো লাভ পাওয়া যাবে না।’

সবশেষ সড়ক পরিবহন আইন সংশোধনের মাধ্যমে পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের একচ্ছত্র ক্ষমতার অধিকারী করে দেওয়া হয়েছে। ফলে জনপ্রত্যাশা পূরণ হবে না বলে মনে করছেন যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব। তিনি বলেন, ‘বিদ্যমান আইনটি মাঠ পর্যায়ে কাঙিক্ষত ফলাফল কেমন ছিল কিংবা প্রতিবন্ধকতা কী এগুলো নিয়ে গবেষণার প্রয়োজন ছিল। কিন্তু কোনো ধরনের গবেষণা বা জরিপ এমনকি সকল পক্ষের অংশীজনের সঙ্গে আলোচনা ছাড়া শুধুমাত্র পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের কাছে নতি স্বীকার করে আইনটি সংশোধন করা হয়েছে। ফলে পরিবহনে শৃঙ্খলা আনতে পারবে এমন সুযোগ দেখি না। আমরা মনে করি আইনটি নিয়ে আরো বেশি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা দরকার ছিল এবং মাঠ পর্যায়ে প্রয়োগ করে এর ফলাফল যদি বের করতে পারতাম, তাহলে এটি জনবান্ধব হতো। পরিবহনের নিয়ন্ত্রণ একচ্ছত্রভাবে মালিক-শ্রমিকদের দিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু মালিক-শ্রমিকরা বেপরোয়া। সরকার তাদের কোনোভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না।’

আইনের প্রয়োগ নিয়ে সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘১৯৮২ সালের পর অর্থাৎ দীর্ঘ ৪২ বছর পর একটা আইন পেলেও এর প্রয়োগে শিথিলতা লক্ষ্য করেছি। এখন এর সংশোধন করে আরও শিথিল করা হয়েছে। ফলে দীর্ঘ মেয়াদে সুশৃঙ্খলতার সঙ্গে নিরাপদ সড়কের নিশ্চয়তা অর্জনের মতো কোনো আইন থাকছে না। ’

এদিকে শাস্তি কমানোর বিষয়ে আপত্তি না থাকলেও আইনের যথাযথ প্রয়োগ না হওয়া নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সাইদুর রহমান।

তিনি  বলেন, ‘সাজা কমানোর ক্ষেত্রে অভিমত হলো জামিন অযোগ্য যে ধারাটা সেটি বাতিলের পক্ষে আমরা। কারণ এটা মানবাধিকার লঙ্ঘন। কেউ অপরাধ করলেও তার জামিন হতে হবে। সেই অপরাধীর পরিবার আছে। তাই তার জামিন হতে হবে তবে তার যেন বিচার হয়। পুরো পৃথিবীতে আইন নমনীয় থাকলেও শাস্তি বেশ কঠোর হয়। কিন্তু বাংলাদেশে আইন কঠোর হওয়ার পক্ষে হলেও তা বাস্তবায়নে কঠিন হয় না। ফলে আইনের সুফল পাওয়া যায় না। এখন সরকার সাজা কমিয়েছে । আমার মনে হয় এটা ঠিক আছে। তবে এই আইনের যেন বাস্তবায়ন হয়। এতদিন তো এই আইন ছিল। তেমন সুফল কী পেয়েছি? তাহলে কী লাভ হলো?’

আইন নমনীয় হলেও এর কঠোর প্রয়োগ হওয়া নিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘যদি এক হাজার টাকা জরিমানা হয় তবে সেই জরিমানা যেন হয়। কিন্তু ১০ হাজার টাকা জরিমানা ধরা হলো তা বাস্তবায়ন করা হলো না সেটি তো লাভ হলো না। কাগজে-কলমে আইন আছে কিন্তু বাস্তবে প্রয়োগ নেই। এটা অনেকটা ধর্ষণের সাজার মতো। ধর্ষণ করলে যেমন সর্বোচ্চ সাজা মৃত্যুদণ্ড। কিন্তু কাউকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে?’

মালিক-শ্রমিকদের দাবির কাছে সরকারের নতি স্বীকারের কারণে এত সংশোধনী হয়েছে উল্লেখ করে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, ‘বরাবরই পরিবহন সেক্টরের চাপে নতি স্বীকার করেছে সরকার। সড়কের যে পরিস্থিতির প্রতিবাদ করতে গিয়ে এতগুলো কিশোর পথে নেমে এসেছিল তখন তাদের যে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল সেটি আর থাকলো না। অথচ এই আইনের মূল উদ্দেশ্যই ছিল সড়ক নিরাপদ করা এবং যাত্রী কল্যাণ করা। কিন্তু এগুলো স্থান পায়নি। সেই ঘাটতিটুকু রয়েই গেছে।’

আইন প্রয়োগে যদি রাজনৈতিক দায়বদ্ধতা না থাকে তবে এর কার্যকারিতা হারায় বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জোতির্ময় বড়ুয়া  বলেন, ‘ আইন প্রয়োগের সংস্কৃতি এদেশে অতীতেও ছিল না। ফলে পূর্বে এই আইনেরও যথাযথ প্রয়োগ হয়নি। আইনের প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু আইনের যথাযথ গতি থাকতে হবে যার মাধ্যমে পরিপূর্ণভাবে সড়ক নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। এছাড়াও আইন প্রয়োগে যদি রাজনৈতিক দায়বদ্ধতা না থাকে তবে এই ধরনের আইন থাকা আর না থাকা এক সমান। আইন থাকেই মূলত না মানার জন্য। পরপর যে সংশোধনীগুলো আনা হচ্ছে সেখানেও সড়কের নিরাপত্তা ও নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যাবে সেটি নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। ফলে ঝুঁকিগুলো থেকেই গেল। আইন যদি ক্ষমতাবানদের স্বার্থ সংরক্ষণের জন্য রাখা হয় তাহলে এর রূপ কেমন হতে পারে তা দেখা যাচ্ছে এই আইনের পরিবর্তনগুলোর মধ্যে দিয়ে। ফলে এখানে সাধারণ মানুষের সুরক্ষা খুব একটা দেখা যায় না। এখন রাজনৈতিক সদিচ্ছা থাকলে এ ধরনের অবস্থা থেকে উত্তরণ পাওয়া সম্ভব।’

প্রস্তাবিত আইনে যা আছে

ট্রাফিক চিহ্ন ও সংকেত লঙ্ঘন করলে বিদ্যমান আইনে অনধিক এক মাসের কারাদণ্ড বা অনধিক ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড হবে। এছাড়া চালকের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত হিসেবে দোষসূচক ১ পয়েন্ট কাটার কথা রয়েছে। কিন্তু শাস্তি কমিয়ে প্রস্তাবিত আইনে জরিমানা কমিয়ে দুই হাজার টাকা করা হয়েছে।

প্রস্তাবিত আইন অনুযায়ী যত্রতত্র যাত্রী ওঠানামায় ৫ হাজার টাকার পরিবর্তে জরিমানা ১ হাজার টাকা করার কথা বলা হয়েছে।

মিটারে জালিয়াতির জন্য সর্বোচ্চ ৬ মাসের কারাদণ্ড বা ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডের বিধান থাকলেও প্রস্তাবিত আইনে কমিয়ে ৩ মাসের কারাদণ্ড ও ২৫ হাজার টাকা জরিমানার কথা বলা হয়েছে।

কোনো ব্যক্তির ড্রাইভিং লাইসেন্স স্থগিত, প্রত্যাহার বা বাতিলের পরও মোটরযান চালালে ৩ মাসের কারাদণ্ড ও ২৫ হাজার টাকা জরিমানার বদলে ৩ মাস জেল ও ১৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হচ্ছে।

আইনের বিধান অনুযায়ী ৬৯ ধারায় শাস্তি কমিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রস্তুত সংক্রান্ত অপরাধে সর্বোচ্চ ২ বছর জেল ও সর্বোচ্চ ৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডের বিধান থাকলেও জেল ২ বছর বহাল রেখে জরিমানা ৩ লাখ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে।

বিদ্যমান আইনে কোনো ব্যক্তি লাইসেন্স ছাড়া কন্ডাক্টরের দায়িত্ব পালন করলে সর্বোচ্চ ১ মাস কারাদণ্ড বা ৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হওয়ার সাজা ঠিক রাখা রয়েছে। তবে এ ধারায় এখন কন্ডাক্টরের সঙ্গে ‘সুপারভাইজার’ শব্দটিও যোগ হয়েছে।

গণপরিবহনে ভাড়ার তালিকা না দেখালে বা নির্ধারিত ভাড়ার বেশি ভাড়া নেওয়া হলে বিদ্যমান আইনে সর্বোচ্চ ১ মাস জেল বা ১০ হাজার টাকা জরিমানার সাজা ছিল। এতদিন দুটো অপরাধ একসঙ্গে করলে এই শাস্তি দেওয়া হতো। তবে প্রস্তাবিত আইনে তালিকা প্রদর্শন না করলে বা বেশি ভাড়া দাবি করলে এই সাজা দেওয়া হবে।

অতিরিক্ত ওজন বহনে মোটরযান চালানো হলে ৩ বছরের জেল ও ৩ লাখ টাকা জরিমানার সাজা কমিয়ে প্রস্তাবিত আইনে ১ বছর জেল ও ১ লাখ টাকা জরিমানার পাশাপাশি চালকের এক পয়েন্ট কাটার প্রস্তাব করা হয়েছে।

বিদ্যমান আইনে পরিবেশ দূষণ করে মোটরযান চালালে ৩ মাস জেল ও ২৫ হাজার টাকার অর্থদণ্ড দেওয়া হতো তবে প্রস্তাবিত আইনে সাজা কমিয়ে করে ১ মাস জেল ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

এছাড়াও কী অবস্থায়, কীভাবে গাড়ি চালাতে হবে সে নির্দেশনা অমান্য করলে এতদিন ৩ মাস জেল ও ১০ হাজার টাকা জরিমানার বিধান থাকলেও প্রস্তাবিত আইনে ১ মাস জেল ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

 

* সর্বশেষ  গুরুত্বপূর্ণ  সব  সংবাদ, ছবি ,অনুসন্ধানী প্রতিবেদন লেখা পেতে আমাদের  ফেসবুক পেইজে  লাইক  দিয়ে  অ্যাকটিভ  থাকুন।  ভিজিট করুন : http://www.etihad.news

* অনলাইন  নিউজ পোর্টাল  ইত্তেহাদ নিউজে  লিখতে  পারেন  আপনিও। লেখার বিষয়  ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন  [email protected] ঠিকানায়

সংবাদটি শেয়ার করুন....
ইত্তেহাদ নিউজ ডেস্ক :

ইত্তেহাদ নিউজ ডেস্ক :

About Author

etihad news is one of the famous Bangla news portals published from Abudhabi-UAE. It has begun with a commitment to fearless, investigative, informative, and independent journalism. This online portal has started to provide real-time news updates with maximum use of Smart Technology.

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *