ইত্তেহাদ এক্সক্লুসিভ

হেজবুল্লাহ প্রধান হাসান নাসরাল্লাহকে হত্যা করেছে ইসরায়েল

dec4f4b0 7d75 11ef b66d 034eed51208d.jpg
print news

বিবিসি: লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হেজবুল্লাহর প্রধান হাসান নাসরাল্লাহকে হত্যা করা হয়েছে বলে দাবি করছে ইসরায়েল।ইসরায়েল ডিফেন্স ফোর্স দাবি করেছে, শুক্রবার বৈরুতে এক হামলায় হাসান নাসরাল্লাহকে হত্যা করা হয়েছে।হেজবুল্লাহ এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। নাসরাল্লাহর হত্যাকাণ্ডের পরেও লড়াই চালিয়ে যাওয়া ঘোষণা দিয়েছে হেজবুল্লাহ।

ইসরায়েল ডিফেন্স ফোর্স দাবি করছে, হাসান নাসরাল্লাহকে টার্গেট করে সে হামলা চালানো হয়েছিল। এই হামলায় হাসান নাসরাল্লাহর সাথে হেজবুল্লাহর সাউদার্ন ফ্রন্ট কমান্ডারও নিহত হয়েছে।
আইডিএফ চিফ অব স্টাফ লেফট্যানেন্ট জেনারেল হারজি হালেভি এক ভিডিও বার্তায় বলেছেন, “এখানে বার্তা খুব পরিষ্কার। ইসরায়েলি নাগরিকদের যারা হুমকি দেবে তাদের কীভাবে খুঁজে বের করতে হয় সেটা আমরা জানি। সেটা উত্তরে, দক্ষিণে কিংবা আরো দূরে হলেও আমরা খুঁজে পারবো।”আইডিএফ বলছে, দক্ষিণ বৈরুতে হেজবুল্লাহর সিনিয়র নেতারা যখন বৈঠক করছিলেন তখন সেখানে হামলা চালানো হয়। দক্ষিণ বৈরুতের এ জায়গাটি হেজবুল্লাহর একটি শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত।

আইডিএফ তাদের ‘এক্স’ প্লাটফর্মে লিখেছে, হাসান নাসরাল্লাহ পৃথিবীতে আর আতঙ্ক ছড়াতে পারবেনা।লেবাননে হামলায় ১১ জন নিহত হয়েছে বলে ইসরায়েল জানিয়েছে।

হামলায় ইরানের রেভল্যুশনারি গাডর্সের একজন ডেপুটি-কমান্ডার নিহত হয়েছে বলে ইরান নিশ্চিত করেছে।এই হামলার পর ইরাকে তিনদিনের শোক ঘোষণা করে দেশটির প্রধানমন্ত্রী এক প্রতিক্রিয়ায় বলেছেন, ইসরায়েল সকল সীমা অতিক্রম করেছে।ইরানের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র নাসের কানানি বলেছেন, ওই হামলা ‘যুদ্ধাপরাধ’- যার জন্য ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে জবাব দিতে বাধ্য করা উচিত।

ইয়েমেনের বিদ্রোহী হুথিরা শোক প্রকাশ করে বলেছে,এর ফলে তাদের প্রতি সমর্থন আরো জোরালো হবে এবং তারা আরো বড় হয়ে উঠবে।

ইসরায়েলি বাহিনী গত বেশ কয়েকদিন যাবত লেবাননের বিভিন্ন জায়গায় ক্রমাগত হামলা চালিয়ে যাচ্ছে।ইসরায়েল দাবি করছে, লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হেজবুল্লাহকে কাবু করতে তাদের বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালানো হচ্ছে।হেজবুল্লাহকে ‘সর্বোচ্চ শক্তি’ দিয়ে আঘাত করার জন্য সামরিক বাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।ইসরায়েল পুরোদমে হামলা শুরুর সপ্তাহ খানেক আগে লেবাননে পেজার এবং ওয়াকিটকিসহ নানা ধরনের তারহীন যন্ত্র বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।দুটি আলাদা ঘটনায় হাজার হাজার পেজার এবং রেডিও ডিভাইস বিস্ফোরিত হওয়ায় কমপক্ষে ৩৭ জন নিহত এবং হাজার হাজার মানুষ আহত হয়েছেন।

ইরান এখন কী করবে?

হেজবুল্লাহ নেতাদের লক্ষ্য করে ইসরায়েলের একের পর হামলা মধ্যপ্রাচ্যে বড় ধরনের উত্তেজনা তৈরি করছে। এর মাধ্যমে তাদের মূল পৃষ্ঠপোষক ইরানকে উস্কে দেওয়া হচ্ছে বলে লিখেছেন বিবিসির নিরাপত্তা বিষয়ক সংবাদদাতা ফ্রাঙ্ক গার্ডনার।

তিনি লিখেছেন, গত কিছুদিন ধরে ইসরায়েল আর হেজবুল্লাহর মধ্যে চলা যুদ্ধে অনেকটা নীরব দর্শকের ভূমিকা রেখে আসছে ইরান। কিন্তু এখন তারা দেখতে পাচ্ছে, কৌশলে মধ্যপ্রাচ্যে একের পর এক তাদের মিত্রদের ধ্বংস করে দেয়া হচ্ছে।১৯৯২ সাল থেকে হেজবুল্লাহর প্রধান হিসাবে রয়েছেন হাসান নাসরাল্লাহ। অনুগত কমান্ডারদের মাধ্যমে তিনি একটি মিলিশিয়া বাহিনী থেকে হেজবুল্লাহকে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী বেসরকারি সামরিক বাহিনীতে পরিণত করেছেন।ইরানের রেভল্যুশনারি বাহিনীর সাহায্যে হেজবুল্লাহ ক্ষেপণাস্ত্র থেকে শুরু করে বিশাল অস্ত্রশস্ত্রের ভাণ্ডার রয়েছে, যার বেশিরভাগই ভূগর্ভে লুকিয়ে রাখা আছে।কিন্তু হাসান নাসরাল্লাহসহ দলটির অনেক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা নিহত হওয়ার পরে সংগঠনটি সক্ষমতা ও নামডাক- সব দিক থেকে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির মুখে পড়েছে।এরপরে অবশ্যই ইসরায়েলের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেয়ার ডাক উঠবে। তখন ইরান কী ভূমিকা নেবে, সেটাই এখন দেখার বিষয়।

হিজবুল্লাহ’র শীর্ষ ১১ কমান্ডারের প্রায় সবাইকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

ইসরায়লের প্রতিরক্ষা বাহিনী আইডিএফ আরেকটি পোস্টে শীর্ষ ১১ হিজবুল্লাহ নেতার তালিকা প্রকাশ করে, যাদের মধ্যে ১০ জনকে একইভাবে হত্যার দাবি করেছে তারা। হিজবুল্লাহকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে উল্লেখ করে নিহত নেতাদের এই তালিকা প্রকাশ করেছে আইডিএফ।
নিহত হওয়ার আগ পর্যন্ত ৩০ বছর ধরে দৃঢ়ভাবে হিজবুল্লাহকে নেতৃত্ব দিয়েছেন হাসান নাসরুল্লাহা। তাকে হত্যা করাকে বড় জয় হিসেবে দেখছে ইসরায়েলিরা। কারণ, তিনি ছিলেন মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে একজন সংগ্রামী ব্যক্তিত্ব। মূলত তার নেতৃত্বেই শক্তিশালী এক সংগঠন হিসেবে গড়ে ওঠে হিজবুল্লাহ। মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে বিস্তার লাভ করে এর প্রভাব আর জনপ্রিয়তা। হিজবুল্লাহ প্রধান নিহত হওয়ার কয়েক ঘণ্টা পরে এক বিবৃতিতে, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সংগ্রাম অব্যাহত রাখার কথা জানিয়েছে সংগঠনটি। তবে নাসরুল্লাহ’র স্থলাভিষিক্ত কে হচ্ছেন- সেটি এখনও জানানো হয়নি।
সাম্প্রতিক সময়ে করা ইসরায়েলের বিমান হামলায় হিজবুল্লাহ’র শীর্ষ সামরিক নেতাদের প্রায় সবাই নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে তেল আবিব। লেবাননের প্রতিরোধ সংগঠনটির মহাসচিব ও প্রধান হাসান নাসরুল্লাহ বিমান হামলায় নিহত হওয়ার পরে এমন দাবি করা হয়েছে।
গতরাতে বৈরুতের একটি কম্পাউন্ডে বিমান হামলা চালায় ইসরায়েল। এতে তিনি নিহত হয়েছেন বলে আজ শনিবার দাবি করে তেল আবিব। পরে হিজবুল্লাহ’র পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে নাসরুল্লাহ’র মৃত্যুর কথা স্বীকার করা হয়।
এরপরেই সামাজিক মাধ্যম ‘এক্স’ (সাবেক টুইটার) এ নিহত হিজবুল্লাহ’র চেইন অব কম্যান্ডের একটি ডায়াগ্রাম পোস্ট করেছে ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সেখানে নাসরুল্লাহ ও হিজবুল্লাহ’র দক্ষিণাঞ্চলীয় ফ্রন্টের প্রধান আলী কারাকিসহ ১৮ জনের পদ ও নাম উল্লেখ করে, তাদের সবাইকে ‘ইলিমিনেটেড’  বা ‘হত্যা’ করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
যদিও ইসরায়লের প্রতিরক্ষা বাহিনী আইডিএফ আরেকটি পোস্টে শীর্ষ ১১ হিজবুল্লাহ নেতার তালিকা প্রকাশ করে, যাদের মধ্যে ১০ জনকে হত্যার দাবি করেছে তারা। ওই তালিকা অনুযায়ী, শীর্ষ সামরিক কমান্ডারদের মধ্যে এ পর্যন্ত জীবিত রয়েছেন কেবল হিজবুল্লাহ’র বদর ইউনিটের কমান্ডার আবু আলী রিদা। আইডিএফের তালিকার সঙ্গে তাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রকাশিত তালিকায় থাকা হিজবুল্লাহ নেতাদের নাম ও পদের সাদৃশ্য রয়েছে। তবে তাদের তালিকায়, আরও দুজন- হিজবুল্লাহর রকেট ও মিসাইল ফোর্সের কমান্ডার ইব্রাহিম মোহাম্মদ কাবাসি ও এরিয়াল কম্যান্ডের প্রধান হুসেইন সুরুরের নাম উল্লেখ করা হয়। ইসরায়েলি হামলায় তারা দুজনেই নিহত হয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
কে এই হাসান নাসরুল্লাহ:

মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তিত্বদের একজন হাসান নাসরুল্লাহ। তিনি লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহকে দীর্ঘ ৩ দশকের বেশি সময় ধরে নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) ইসরায়েলি বিমান হামলায় প্রাণ যায় নাসরুল্লাহ’র।

মাত্র ৩২ বছর বয়সে ১৯৯২ সালে হিজবুল্লাহর প্রধান হন হাসান নাসরুল্লাহ। এর আগে ওই বছর গোষ্ঠীটির সাবেক প্রধান নেতা আব্বাস আল-মুসাওই ইসরায়েলি হেলিকপ্টার হামলায় প্রাণ হারান। হিজবুল্লাহ প্রধানের দায়িত্ব নেওয়ার পর মুসাবি হত্যার প্রতিশোধ নেওয়া ছিল হাসান নাসরুল্লাহর প্রথম কাজ। সে অনুযায়ী ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলে রকেট হামলার নির্দেশ দেন তিনি।

১৯৬০ সালে লেবাননের রাজধানী বৈরুতে জন্ম হয় হাসান নাসরুল্লাহর (৬৪)। বেড়ে উঠেছেন বৈরুতের পূর্বাঞ্চলীয় উপকণ্ঠের বুর্জ হামুদ এলাকায়। বাবা আবদুল করিম ছিলেন একজন সাধারণ সবজি বিক্রেতা। তার ৯ সন্তানের মধ্যে নাসরুল্লাহ ছিলেন সবার বড়।

নিজের জীবনের শুরুতে লেবাননের গৃহযুদ্ধ প্রত্যক্ষ করেছেন তিনি। মাত্র ১৫ বছর বয়সে শিয়াদের আমল আন্দোলনে যোগ দেন নাসরুল্লাহ। এক সময় কোরআনের দীক্ষা নিতে ইরাকে যান তিনি। কিন্তু ১৯৭৮ সালে নিজ দেশে ফিরে আসতে বাধ্য হন। কারণ ওই সময় শিয়া মুসলিমদের ওপর ইরাক সরকার চাপ প্রয়োগ করছিল।

১৯৮২ সালে লেবাননে স্থল হামলা চালায় দখলদার ইসরায়েল। ওই সময় ইসরায়েলিদের প্রতিহত করতে হিজবুল্লাহ নামের সশস্ত্র গোষ্ঠী তৈরি করে ইরানের চৌকস বিপ্লবী গার্ড। নাসরুল্লাহ তখন হিজবুল্লাহতে যোগ দেন। পরে সময়ে দলটির নেতৃত্বে আসেন তিনি।

নাসরুল্লাহ হিজবুল্লাহর দায়িত্ব নিয়ে তাদের সশস্ত্র গোষ্ঠীর পাশাপাশি রাজনৈতিক শক্তিতেও পরিণত করেন।

প্রসঙ্গক্রমে, হিজবুল্লাহর চাপে পড়ে ২০০০ সালে দখলদার ইসরায়েল তাদের সেনাদের লেবানন থেকে প্রত্যাহার করে নিতে বাধ্য হয়। ইসরায়েলি সেনারা সরে যাওয়ায় মধ্যপ্রাচ্যে নাসরুল্লাহর গ্রহণযোগ্যতা অনেকটাই বৃদ্ধি পায়। তবে নাসরুল্লাহর ব্যক্তিগত ক্ষতিও কম হয়নি। ইসরায়েলি সেনাদের সঙ্গে লড়াইয়ে প্রাণ দিতে হয় তার বড় ছেলে হাদিকে।

নাসরুল্লাহ ইসরায়েল নিয়ে এক মন্তব্যে বলেছিলেন, আমি ইসরায়েলকে বৈধ রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্বাস করি না কারণ এটি দখলদারিত্বের ওপর তৈরি হয়েছে।

লেবানন সরকারের কোনো দায়িত্বে নাসরুল্লাহ ছিলেন না। তবে দেশটির প্রশাসনের ওপর তার ব্যাপক প্রভাব ছিল। লেবাননের প্রধানমন্ত্রীর ওপরও প্রভাব বিস্তারে সক্ষমতা ছিল তার।

তাছাড়া নাসরুল্লাহর নেতৃত্বে হিজবুল্লাহ ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের যোদ্ধাদের পাশাপাশি ইরাক ও ইয়েমেনের মিলিশিয়াদের প্রশিক্ষণগত সহায়তা দিয়েছে। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ব্যবহারের লক্ষ্যে ইরানের কাছ থেকে সংগ্রহ করা ক্ষেপণাস্ত্র ও রকেটের এক সমৃদ্ধ ভাণ্ডার রয়েছে হিজবুল্লাহর।

সর্বশেষ হিজবুল্লাহ ও ইসরায়েলের উত্তেজনা বেড়ে যায় গত বছরের ৮ অক্টোবর থেকে। ওই দিন ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে হামাসের রকেট হামলার জের ধরে গাজায় নজিরবিহীন তাণ্ডব শুরু করে দেশটি। ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি প্রদর্শনের অংশ হিসেবে মাঝেমধ্যেই ইসরায়েলের অভ্যন্তর ও দখলকৃত গোলান মালভূমি এলাকায় রকেট হামলা চালিয়ে আসছে হিজবুল্লাহ।

শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) বিকালে এক বিবৃতিতে হিজবুল্লা জানায়, সংগঠনটির হিজবুল্লাহর সেক্রেটারি জেনারেল হাসান নাসরুল্লাহ সংগঠনটির মহান ও অমর শহীদ কমরেডদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন; যাদের তিনি ৩০ বছর ধরে নেতৃত্ব দিয়েছেন।

উল্লেখ্য, লেবাননে ইসরায়েলি দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্যই হিজবুল্লাহ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। সেখান থেকে নাসরুল্লাহ গোষ্ঠীটিকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। গোষ্ঠীটির সশস্ত্র শাখার আকার লেবাননের মূল সেনাবাহিনীর চেয়েও বড়। সামরিক শক্তিতে হিজবুল্লাহ লেবানিজ সশস্ত্র বাহিনীর চেয়েও শক্তিশালী। দেশটির ক্ষমতার অন্যতম ভারকেন্দ্র এই গোষ্ঠী।

এছাড়া সামরিক শাখার বাইরেও গোষ্ঠীটি লেবাননের সবচেয়ে বড় স্বাস্থ্য সেবা খাতের প্রতিষ্ঠাতা। শিক্ষা, সমাজ সেবার এমন কোনো খাত নেই যেখানে হিজবুল্লাহর পদচারণা নেই। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, তিনি মধ্যপ্রাচ্যে হিজবুল্লাহকে ইরানের সবচেয়ে বড় প্রক্সি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছেন।

 

সর্বশেষ  গুরুত্বপূর্ণ  সব  সংবাদ, ছবি ,অনুসন্ধানী প্রতিবেদন ও লেখা পেতে আমাদের  ফেসবুক পেইজে  লাইক  দিয়ে  অ্যাকটিভ  থাকুন।  ভিজিট করুন : http://www.etihad.news

* অনলাইন  নিউজ পোর্টাল  ইত্তেহাদ নিউজে  লিখতে  পারেন  আপনিও। লেখার বিষয়  ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন  [email protected] ঠিকানায় ।

সংবাদটি শেয়ার করুন....
ইত্তেহাদ নিউজ ডেস্ক :

ইত্তেহাদ নিউজ ডেস্ক :

About Author

etihad news is one of the famous Bangla news portals published from Abudhabi-UAE. It has begun with a commitment to fearless, investigative, informative, and independent journalism. This online portal has started to provide real-time news updates with maximum use of Smart Technology.

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *