স্বাস্থ্য

রাজশাহী মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়: স্বৈরাচারের দুর্নীতিবাজ দোসররা এখনো বহাল তবিয়তে

মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়
print news

অনলাইন ডেস্ক : স্বৈরাচার পতনের সাত মাস পেরিয়ে গেলেও এখনো দুর্দান্ত প্রতাপের সাথে রাজত্ব চালিয়ে যাচ্ছে রাজশাহী মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের রাশেদ, ইসমাইল জামাল গংরা। শুরুতে বিভিন্ন জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে চাকরি নিয়ে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। বনে গেছেন বাড়ি গাড়ি টাকার মালিক। তাদের সাথে বনিবনা না হওয়ায় আনোয়ার হোসেন নামে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রককে অপমান জনকভাবে বিদায় নিতে হয়। তিনি পবিত্র হজ থেকে ফিরে এসে দেখেন তার চাকরি নেই। অথচ তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন দায়িত্ব অত্যন্ত সুনাম ও দক্ষতার সাথে পরিচালনা করেছেন। শুধু আনোয়ার হোসেন নন, তাদের চক্করে অনেক যোগ্য প্রার্থী চাকরি পাননি। বোন, ভগ্নিপতি, বন্ধু-বান্ধব অনেকের যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও চাকরি পাইয়ে দিয়েছেন। শুরুতে প্রথম ভিসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করা ডা. মাসুম হাবিবকে কথার ফুলঝুরিতে কব্জা করেন। তার মুদ্রাদোষ ছিল কানকথাকে বিশ্বাস করা। তাকে বিভিন্ন কথায় বিভ্রান্ত করে ফায়দা লুটেছেন।

এরপর ভিসি হয়ে এ জেড এম ডা. মোস্তাক হোসেন। আওয়ামী সরকারের মদদপুষ্ট দুর্নীতিবাজ যিনি ঢাকায় আনোয়ার খান মর্ডানে চেম্বার ও ঢাকায় নিজস্ব ফ্লাটে বসবাস করতেন। কালেভাদ্রে বিশেষ দিবসে রাজশাহী আসতেন। টিএ-ডিএ নিতেন। ঢাকায় লিয়াজোঁ অফিস খুলে সেখানে অবস্থান করতেন। অর্থের দুর্বলতা আর ঢাকায় অবস্থানে সুচারুভাবে কাজে লাগায় ভিসির পিএস ইসমাইল হোসেন চৌধুরী, রাশেদুল ইসলাম আর কন্ট্রোলার দফতরের সেকশন অফিসার যিনি জনসংযোগ দফতরের দায়িত্ব পালন করছেন জামাল উদ্দিন ম-ল। এই ত্রিচক্র আর কিছু সঙ্গী সাথী মিলে গড়ে তোলে দাপট আর দুর্নীতির উৎসব। এদের কথায় যেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন হয়ে দাঁড়ায়। আর যে দেবতা যে ফুলে সন্তুষ্ট তাকে তেমন ফুল দিয়ে সন্তুষ্টি অর্জন করে। উপরে যেমন অর্থের জোগান দিয়েছেন তেমনি নিজেরা কামিয়েছেন। অধিভুক্ত প্রতিষ্ঠান থেকে ঘুষ গ্রহণ, টেন্ডার, জমি অধিগ্রহণ, নিয়োগ বাণিজ্যসহ প্রতিটি ক্ষেত্রে শত শত কোটি টাকার দুর্নীতির কথা মুখে মুখে। এতদিন ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসর দাপট দেখিয়ে চলেছেন। তখন কেউ প্রতিবাদ করার সুযোগ পাননি। তাছাড়া সিন্ডিকেট তাদের নিয়ন্ত্রণে। এখন ওদের দাপটে অসহায় অনেকেই মুখ খুলছেন। তাদের প্রশ্ন এখনো কিভাবে ওদের তৎপরতা অব্যাহত রেখেছে।

রাজশাহী মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ভিসি অধ্যাপক ডা. মোস্তাক হোসেন তিন বছর তার দায়িত্ব পালনকালে বিভিন্ন খাত থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। ঢাকায় ফ্ল্যাট ক্রয় করেছেন। এছাড়াও তার ছেলে-মেয়ে বিদেশে থাকার সুবাদে বিপুল পরিমাণ টাকা বিদেশ পাঠিয়েছেন বলে প্রচারণা রয়েছে। তিনি অধিভুক্ত প্রতিষ্ঠান হতে কন্ট্রোলার দফতরের সেকশন অফিসার জামাল উদ্দিন ম-ল এবং প্রাক্তন পিএস টু ভিসি ইসমাইল হোসেনের মাধ্যমে অধিভুক্তি বাতিল ও নবায়ন না দেয়ার ভয় দেখিয়ে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন। এছাড়াও রামেবির সর্বশেষ নিয়োগেও চাকরিপ্রত্যাশীদের থেকে কয়েক কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। রামেবির প্রায় প্রতিটি টেন্ডারেও টেন্ডারারদের থেকে মোটা অঙ্কের ঘুষ বাণিজ্য করেছেন। রামেবিতে এই প্রাক্তন ভিসির মানি মেকিং মেশিন হিসেবে সুপরিচিত ছিলেন তার পিএস ইসমাইল হোসেন।

রাজশাহী মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক পিএস টু ভিসি ইসমাইল হোসেন চাকরি নিয়েছিলেন স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটির জাল সনদে। তার এই জালিয়াতির খবর বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রচারিত হলে তাকে বাঁচাতে তৎপর হয় রামেবির প্রাক্তন ভিসিসহ রামেবির কতিপয় দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের অনুসন্ধানে ¯পষ্টভাবে তার স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটির সনদ জালিয়াতির খবরটি প্রমাণসহ প্রচারিত হলে রাতারাতি তার ব্যক্তিগত নথি থেকে স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটির সনদ বদলে প্রায় মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে ক্রয়কৃত টাইমস ইউনিভার্সিটির জাল সনদ ঢুকিয়ে দেয়া হয় এবং ইসমাইল হোসেন পরবর্তীতে নিজেকে টাইমস ইউনিভার্সিটি থেকে পাস করেছেন বলে দাবি করেন। ফরিদপুর থেকে জাল সনদ ক্রয় ও তা নথিতে প্রশাসন দফতরের দুর্নীতিবাজ সেকশন অফিসার রাসেদুল ইসলামের সহায়তায় সংযোজন করেন। এছাড়াও ইসমাইল হোসেন তার শিক্ষাগত যোগ্যতার একই স্মারকের পুলিশ ভেরিফিকেশন রিপোর্ট দুর্নীতিবাজ সেকশন অফিসার রাসেদুল ইসলামের সহায়তায় একবার স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটির তথ্য এবং আরেকবার টাইমস ইউনিভার্সিটির তথ্য দিয়ে দুবার জাল করেছেন যার ¯পষ্ট প্রমাণ রয়েছে। এছাড়াও টাইমস ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ ডিপার্টমেন্ট এ তার অধ্যয়নকাল ২০১৪ থেকে ২০১৭ দেখানো হলেও ইউজিসি থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে এই ডিপার্টমেন্ট অনুমোদন পায় ২০১৫ সালে নভেম্বর মাসে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন ২০১০ মতে, কোনো অবস্থাতেই অনুমোদনের আগে কোনো বিশ্ববিদ্যালয় কোনো কোর্স চালু করতে পারে না। উল্লেখ্য যে, ইসমাইল হোসেনের দাবিকৃত সনদে উল্লিখিত অধ্যয়নকালীন সময়ে তিনি রাজশাহীর মাইক্রোপ্যাথ ক্লিনিকে অধ্যাপক ডা. আজিজুল হকের (আজাদ) প্রাইভেট চেম্বার এটেন্ডেন্ট ও সেই ক্লিনিকের কর্মচারী হিসেবে কাজ করতেন। অভিযোগের ফলে রামেবির সিন্ডিকেট কর্তৃক বিএসএমএমইউর প্রাক্তন ভিসি অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের যুগ্ম সচিব মল্লিকা খাতুন এবং রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. নওশাদ আলীর সমন্বয়ে তদন্তের জন্য কমিটি গঠিত হয়। এই কমিটি ইসমাইল হোসেনকে স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটির জাল সনদের মাধ্যমে চাকরি গ্রহণ এবং তা পরবর্তীতে অস্বীকার করার অপরাধে অভিযুক্ত করে বিধি মোতাবেক সর্বোচ্চ শাস্তির সুপারিশ করেন। এর পরই ইসমাইল হোসেনের চাকরি টিকিয়ে রাখার জন্য রামেবির সিন্ডিকেটে বড় ধরনের পরিবর্তন আনেন। ইসমাইল হোসেনের ঘনিষ্ঠ ও তার এলাকার পতিত আওয়ামী সরকারের সাবেক এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী সাবেক এমপি আব্দুল ওয়াদুদ দারা এবং কট্টর আওয়ামীপন্থী সাংবাদিককে তৎকালীন ভিসি সিন্ডিকেটে নতুন করে অন্তর্ভুক্ত করে। তারা রামেবির ১৬তম সিন্ডিকেটে ইসমাইল হোসেনের তদন্তকারী সেই তিন কর্মকর্তাকে অপমানজনক আচরণ করে সিন্ডিকেট থেকে বের হয়ে যেতে বাধ্য করে এবং রামেবির প্রাক্তন ভিসি মোস্তাক হোসেন এবং এই তিন এমপি ও সাংবাদিক মিলে ইসমাইল হোসেনকে যথাযথ শাস্তি দেয়া থেকে বিরত থাকে। ইসমাইল হোসেনের স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটি ও টাইমস ইউনিভার্সিটির দুটি জাল সনদ রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের ভিন্ন দুজন অধ্যাপক বিশেষ স্বার্থে সত্যায়িত করেন এবং তারা সম্পর্কে স্বামী-স্ত্রী।

ইসমাইল হোসেনের এসব কর্মকা-ের বিরুদ্ধে যেই কর্মকর্তা প্রতিবাদ করেছে তাকেই রামেবি থেকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে অথবা পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়েছে যার মধ্যে কয়েকজন দফতর প্রধান ও উপপ্রধানও রয়েছেন, সেই সাথে একাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারীকে হেনস্তা করা হয়েছে। ইসমাইল হোসেনের এসব কর্মকা-ের কথা পত্রিকায় প্রকাশিত হতে থাকলে রামেবির প্রাক্তন ভিসি তার পিএসের পরামর্শে স্থানীয় সাংবাদিকদের ম্যানেজ করার উদ্দেশ্যে জামাল উদ্দিন ম-ল নামে এক সাংবাদিককে সম্পূর্ণ অবৈধভাবে ফের সেকশন অফিসার পদে নিয়োগ দেন।

জামাল উদ্দীন ম-ল দুই বছর মেয়াদি একটি বিএ পাস কোর্স করে দারুল এহসান ইউনিভার্সিটি থেকে মাস্টার্সের সনদ লাভ করেন। এই ইউনিভার্সিটির বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের কোনো অনুমোদনই নেই। অনুমোদনহীন একটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স পাসের সনদ নিয়ে রাজশাহী চারুকলা মহাবিদ্যালয় নামে একটি বেসরকারি কলেজে শারীরিক শিক্ষা বিষয়ে শিক্ষকতা শুরু করেন। সেখান থেকে রামেবির প্রথম ভিসির সাথে সখ্যতার সুবাদে ২০১৮ সালে ৩৯ বছর বয়সে সেকশন অফিসার (নবম গ্রেড) পদে অ্যাডহক ভিত্তিক (অস্থায়ী) নিয়োগ পান যেখানে সরকারি নিয়োগ বিধি মোতাবেক ৩০ বছরের ঊর্ধ্বে চাকরিতে আবেদনই করার সুযোগ নেই। পরবর্তীতে ২০১৯ সালে স্থায়ী নিয়োগের সময় সহকারী কলেজ পরিদর্শক (সপ্তম গ্রেড) এ আবেদন করেন। নিয়োগ কমিটি ও তৎকালীন সিন্ডিকেট তার শিক্ষাগত যোগ্যতার ঘাটতি ও অযোগ্যতার কারণে তাকে সেই পদে নিয়োগের সুপারিশ করেনি, ফলে তিনি চাকরি হারান। পরবর্তীতে তিনি তার চাকরি ফিরে পাওয়ার জন্য মামলা করলে সেই মামলা কোর্ট খারিজ করে দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে রায় দেন। তিনি উচ্চ আদালতে আপিল করলে সেই মামলা চলমান থাকা অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন দুর্নীতির বিষয়ে সংবাদ প্রকাশিত হতে থাকলে তা বন্ধ করার জন্য রামেবির পদত্যাগী ভিসি অধ্যাপক ডা. মোস্তাক হোসেন তাকে স¤পূর্ণ অবৈধভাবে পত্র দিয়ে জানান, সেই বিচারাধীন মামলা তুলে নেয়ার শর্তে তাকে সেকশন অফিসার (স্থায়ী) পদে নিয়োগ দেবেন। জামাল উদ্দীন ম-ল মামলা প্রত্যাহার করলে রামেবির প্রাক্তন ভিসি তাকে সেকশন অফিসার (স্থায়ী) পদে নিয়োগ দেন অথচ জামাল উদ্দীন ম-ল কখনো সেকশন অফিসার পদে আবেদনই করেননি, তিনি আবেদন করেছিলেন সহকারী কলেজ পরিদর্শক পদে! তার সেই পদে চাকরি পাওয়ার শিক্ষাগত যোগ্যতা, বয়স ও আবেদন না থাকলেও বিধি বহির্ভূতভাবে তাকে নিয়োগ দেয়া হয়। রামেবিতে চাকরি পাওয়ার পরই তার সুদিন ফেরে। তিনি নিজেকে কন্ট্রোলার পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন রামেবি অধিভুক্ত প্রায় ৭২টি মেডিক্যাল, ডেন্টাল, নার্সিং, প্যারামেডিক্যাল কলেজ থেকে পরিদর্শনের নামে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়ে বিপুল সম্পদের মালিক হয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

রাজশাহী মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের এই সব কর্মকর্তার অর্থের উৎস খতিয়ে দেখলে তাদের এসব দুর্নীতি প্রমাণিত হবে। ডা. মোস্তাক সেপ্টেম্বর মাসে পদত্যাগ করেন। পরবর্তীতে মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালনকারী অধ্যাপক ডা. জাওয়াদুল হককে রাজশাহী মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হিসেবে নিয়োগ দেন। তার রামেবিতে যোগদানের প্রায় ছয় মাসের বেশি সময় পার হয়ে গিয়েছে। এদিকে নিজেরা ভোল পাল্টে এখন জামায়াত সমর্থক হয়ে গেছেন। তাদের সাথে সখ্যতা বাড়িয়েছেন। যাতে করে তাদের পদগুলো অক্ষুণœœ থাকে। টার্গেট সামনে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোটি কোটি টাকার নির্মাণ কাজগুলো নিয়ে মিলেমিশে খাওয়া। অনিয়ম দুর্নীতির বিষয়ে রামেবিতে গিয়ে ইসমাইল ও রাশেদুলকে পাওয়া যায়নি। জামাল উদ্দিনকে পাওয়া গেলেও তিনি তার বিরুদ্ধে অভিযোগ সঠিক নয় বলে দাবি করেন। একজন সাংবাদিক হিসেবে তার প্রতি সহানুভূতির কথা বলেন। রাশেদুলের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, তার বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো অবান্তর। ইসমাইলকে বারবার ফোন করেও পাওয়া যায়নি। রামেবির ভিসি ডা. জাওয়াদুল হক বলেন, তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগগুলো এখনো তিনি পাননি। পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেবেন। উল্লেখ্য, কদিন আগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র নেতাদের কজন ভিসিকে একটি স্মারকলিপি দিয়ে স্বৈরাচারের দোসরদের নানা অনিয়ম ও দুর্নীতি তুলে ধরে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন।

 

 

সর্বশেষ  গুরুত্বপূর্ণ  সব  সংবাদ, ছবি ,অনুসন্ধানী প্রতিবেদন ও লেখা পেতে আমাদের  ফেসবুক পেইজে  লাইক  দিয়ে  অ্যাকটিভ  থাকুন।  ভিজিট করুন : http://www.etihad.news

* অনলাইন  নিউজ পোর্টাল  ইত্তেহাদ নিউজে  লিখতে  পারেন  আপনিও। লেখার বিষয়  ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন  [email protected] ঠিকানায় ।

সংবাদটি শেয়ার করুন....
ইত্তেহাদ নিউজ ডেস্ক :

ইত্তেহাদ নিউজ ডেস্ক :

About Author

etihad news is one of the famous Bangla news portals published from Abudhabi-UAE. It has begun with a commitment to fearless, investigative, informative, and independent journalism. This online portal has started to provide real-time news updates with maximum use of Smart Technology.